

ইয়েস ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রাক্তন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রানা কাপুরকে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর (ইডি) কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়ছে বলে সুত্রের খবর। মুম্বাইয়ে ইয়েস ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা রানা কাপুরের বাসায় শুক্রবার ইডি তদন্ত অভিযান চালায়। রানা কাপুরের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং মামলার তদন্ত চলছে। সূত্র মতে, অভিযানে ইডি বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নথি পেয়েছে।ইডি এর পক্ষ থেকে নথিপত্র যাচাই-বাছাই পর্ব চালাচ্ছে ।
- ট্রাম্পের ভারত সফর ও তাজমহল দর্শনে খরচ প্রায় ১০০ কোটি
- বাংলায় শত্রু সম্পত্তির নিলামের জন্য প্রথম ব্যাচ ( কেন্দ্র )
- ভারতীয় অর্থনীতির সংকট কিছুটা কমবে, আসা প্রকাশ আইএমএফ -এর প্রধান:
- বাজেটের গুরুত্ব নিয়তই কমে যাচ্ছে, ভারতের বাজেটের চেও বেশি সম্পদের মালিকানা ৬৩ জন ধোনি ব্যক্তির হাতে:
- বাজেট ২০২০: কর দাতারা কি বড় ছাড় পাবেন? কর কমানো হতে পারে
কর্মকর্তাদের কাছে থেকে জানা যায় যে পশ্চিম মুম্বাইয়ের সমুদ্র মহল বাসভবনে এই তদন্ত অভিযান চালানো হয়।মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন (পিএমএলএ) এর আওতায় এই ব্যবস্থা নেওয়া হয় এবং এই তদন্তের উদ্দেশ্য ছিল আরও প্রমাণ সংগ্রহ করা। এছাড়াও আরও কিছু অভিযোগ করা অনিয়মও এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর এর তদন্তাধীন এ রয়েছে।এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর কর্মকর্তারা বলেছেন যে কাপুরের বিরুদ্ধে মামলাটি ডিএইচএফএল তদন্তের সাথেও জড়িত কারণ ইয়েস ব্যাংক তখন এই কোম্পানিকে এনপিএ বলে বলে অভিযোগ করেছিল । গত বৃহস্পতিবার রিজার্ভ ব্যাংক ইয়েস ব্যাংক কমিটির বোর্ড ভেঙে দিয়েছে এবং গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকার বেশি উত্তোলন নিষিদ্ধ করেছে।
- ইয়েস ব্যাংক সংকট: আরবিআই স্থগিত করেছে – সমস্ত আপডেট পান
- সুপ্রিম কোর্ট ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেনের জন্য আরবিআই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে:
ইয়েস ব্যাংক ২০১৮ সালের আগস্ট থেকে সংকটে রয়েছে। সেই সময়, রিজার্ভ ব্যাংকের তৎকালীন প্রধান রানা কাপুরকে ব্যাংকের কার্যক্রম এবং ঋণের ফাঁকির কারণে ৩১ সে জানুয়ারী ২০১৯ এর মধ্যে পদত্যাগ করতে বলা হয় । তার উত্তরসূরি রোবনীত গিলের নেতৃত্বে ব্যাংকের আর্থিক সংকট ও ঋণের একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় । ব্যাঙ্কের প্রথম লোকসান হয় ২০১৯ সালে মার্চে।
